দেশের ৩০ শতাংশ মানুষ থাইরয়েড সমস্যায় ভুগছে
বিশ্ব থাইরয়েড দিবস আজ। বর্তমানে বিপুল জনগোষ্ঠী থাইরয়েড রোগে আক্রান্ত। এদের অর্ধেকের বেশীই জানে না, তারা থাইরয়েড সমস্যায় ভুগছে। বাংলাদেশে থাইরয়েড সমস্যার সকল ধরণকে এক
হুয়াওয়ের ৫জি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য এ্যাপল ইনক ও স্যামসাং-এর মতো মোবাইল কোম্পানিকে চার্জ করবে হুয়াওয়ে। এই পদক্ষেপ হুয়াওয়ের জন্য একটি নতুন আয়ের উৎস হবে যা পরবর্তী প্রজন্মের নেটওয়ার্কিংয়ে হুয়াওয়ের বিশ্বব্যাপী নেতৃত্বের যে ধারা তা বজায় রাখবে।
প্রতিষ্ঠানটির চিফ লিগ্যাল অফিসার সং লিউপিংয়ের বিবৃতি অনুসারে, হুয়াওয়ে আইফোন নির্মাতা এবং স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কো. এর সাথে দাম নির্ধারণ এবং ক্রস-লাইসেন্সিং নিয়ে আলোচনায় বসবে। হুয়াওয়ে বাজারে তার প্রতিদ্ব›দ্বী কোয়ালকম আইএনসি, এরিকসন এবি এবং নোকিয়া ওয়িজের তুলনায় কম দামের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।
হুয়াওয়ে প্রতি ফোনে ২.৫০ মার্কিন ডলার রয়্যালটি নির্ধারণ করতে পারে, যেখানে তারা ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে পেটেন্ট এবং লাইসেন্স ফি বাবদ প্রায় ১.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লাভের আশা করছে। অন্যদিকে, কোয়ালকম প্রতিটি আইফোন থেকে ৭.৫০ মার্কিন ডলার রয়্যালটি চার্জ করে।
হুয়াওয়ের ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি বিভাগের প্রধান জেসন ডিং বলেছেন, হুয়াওয়ে অন্যান্য ফাইভজি পণ্য, যেমন- পানির মিটার এবং স্মার্ট গাড়ির জন্য দাম নিয়েও আলোচনা করবে।
হুয়াওয়ের কর্মকর্তারা আশা করছেন যে, এই পেটেন্টগুলো সার্বজনীনভাবে পাওয়া যাচ্ছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে ক্রস-লাইসেন্সে যেতে সমস্যা হবে না।
প্রতিদ্ব›দ্বীদের (এরিকসন এবং নোকিয়া) বিরুদ্ধে পেটেন্ট যুদ্ধে নিজের অবস্থান ধরে রাখতে হুয়াওয়ে পেটেন্ট ফি থেকে প্রাপ্ত আয় গবেষণায় বিনিয়োগ করবে।
অ্যালাইড মার্কেট রিসার্চ অনুসারে, ফাইভজি ডিভাইসের বিক্রয় বহুগুণে বাড়বে এবং ২০২৬ সালে বিশ্বব্যাপী যা দাঁড়াবে ৬৬৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে, যেখানে ২০২০ সালে এটা ছিল কেবল ৫.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।