পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ছোট-বড় গাড়ীর চাপে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ১৮ কিলোমিটার জুড়ে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বুধবার (১২ মে) ভোর থেকে তীব্র যানজট শুরু হয়েছে। মেঘনা সেতুর টোল প্লাজা থেকে শনির আখরা পর্যন্ত প্রায় ১৮ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট রয়েছে। দীর্ঘ যানজটে আটকে যাত্রী ও চালকদের দুর্ভোগ চরমে।
ফেনীর বাসিন্দা শওকত জামিল জানান, সকাল ৮টার দিকে সোনারগাঁয়ের মোগরাপাড়া চৌরাস্তা বাসস্ট্যান্ডে যানজটে আটকা পড়েন। গ্রামের বাড়িতে যাওযার জন্য ভোর পাঁচটায় রওনা হই। ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে বাসে উঠি। সায়েদাবাদ থেকে মোগরাপাড়া চৌরাস্তা আসতে ৪ ঘণ্টা সময় লেগেছে।
আরেক যাত্রী জানান, ভোর পৌনে ৫টায় ঢাকার সায়েদাবাদ থেকে নোয়াখালীর দিকে রওনা দিয়েছি। পথে পথে শুধু যানজট আর যানজট। গণপরিবহন ছাড়াই মহাসড়কে এমন পরিস্থিতি। গণপরিবহন চলাচল করলে অবস্থা কী হতো?
এদিকে ঈদ সামনে রেখে পথে পথে যানজট সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে দুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে নারী ও শিশুরা চরম বিপাকে পড়েছেন। তীব্র যানজটে আটকা পড়েছে শত শত যানবাহন।
কাচঁপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান জানান, মেঘনা সেতুর টোলপ্লাজায় টোল আদায়ে কিছুটা ধীরগতি ও ঈদে ঘরমুখো মানুষের অতিরিক্ত গাড়ির চাপের কারণে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। মহাসড়কে সার্বক্ষণিক হাইওয়ে পুলিশ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।