৫ মিলিমিটার বৃষ্টিতে চট্টগ্রামে ডুবল ফ্লাইওভার, রাস্তায় হাঁটুপানি
.jpg)
বর্ষার আগেই বর্ষার সেই পরিচিত ভোগান্তিতে পড়তে হলো চট্টগ্রামবাসীকে। শনিবার সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে পবিত্র কোরআন শরীফকে অবমাননা করায় শাহাজাদা (৬৫) নামে এক ব্যক্তিকে মিষ্টির দোকান থেকে পথচারী ও ক্রেতারা আটক করে থানা পুলিশে দেয়। পরে তার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করে মো.আব্দুল্লাহ আল মামুন। আটককৃত শাহাজাদাকে থানা হেফাজতে নিয়ে যায় পুলিশ। ঘটনাটি ঘটে আজ মঙ্গলবার বিকাল ৩ টায় সিরাজদিখান বাজারের থানা সংলগ্ন মা ক্ষীর মিষ্টান্ন ভান্ডার নামের দোকানে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মা ক্ষীর মিষ্টান্ন ভান্ডার দোকানে বসে শাহাজাদা পবিত্র কোরআন শরীফকে পা দিয়ে অবমাননা করতে দেখলে মিষ্টির দোকানে আসা ক্রেতারা ও পথচারীরা তাকে ধরে থানায় নিয়ে যায়। এসময় দোকান মালিক গোপি ঘোষ শাহাজাদা তার পীর বলে সকলকে জানান। তিনি কোরআন শরীফ থেকে বেশি বুঝে তাই সে অবমাননা করে নাই বলেও স্থানীয়দের সাথে বাকবিতন্ডা করে।
মা ক্ষীর মিষ্টান্ন ভান্ডারের মালিক গোপি ঘোষ বলেন, আমার পীরের জন্য আমি সব করতে পারি। তার জন্য আমি আমার ধর্ম, আমার পরিবার ত্যাগ করতে পারি। এমনকি গরুর মাংস খেতেও পারি। তিনি কোরআন শরীফ অবমাননা করছে কি-না আমি দেখি নাই।
থানায় অভিযোগকারী মো.আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমি দোকানের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় দেখি আমাদের পবিত্র কোরআন শরীফকে অবমাননা করছে এই শাহজাদা। তখন আমি মানুষজন নিয়ে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যাই। আমি থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করি। শাহজাদা এটা ঠিক করেনি এবং যেহেতু আমাদের পবিত্র গ্রন্থ পবিত্র কোরআন সে ক্ষেত্রে এই অবমাননা করা মোটেও ঠিক হয়নি। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবি জানাচ্ছি।
সিরাজদিখান থানার ডিউটি অফিসার এসআই জিয়াউল হক বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি, আসামি শাহাজাদাকে হাজতে রাখা হয়েছে। যাচাই-বাছাই অব্যাহত রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।