নেত্রকোণার মদনে ঢাবি সমাজকল্যাণ এলামনাই ফোরামের ত্রাণ বিতরণ সম্পন্ন

নেত্রকোণা জেলার মদন উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায় অবস্থিত শিবাশ্রম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে ৬টি গ্রামের বন্যার্তদের
নগরীর ‘নাগিন পাহাড়’ কেটে স্থাপনা নির্মাণের প্রমাণ পেয়ে ১৬ জনকে ৩২ লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদফতর। অর্থদণ্ডে দণ্ডিত ১৬ জনের মধ্যে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ আছেন। রোববার পরিবেশ অধিদফতরের চট্টগ্রাম মহানগরের পরিচালক মোহাম্মদ নুরুল্লাহ নুরী পাহাড় কাটা সংক্রান্ত নোটিশের ওপর শুনানি শেষে তাদের জরিমানা দেওয়ার আদেশ দেন। এর আগে, গত ২৩ সেপ্টেম্বর পরিবেশ অধিদফতরের চট্টগ্রাম মহানগর কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মিয়া মাহমুদুল হক, জুনিয়র কেমিস্ট মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন ও পরিদর্শক মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন নাগিন পাহাড় পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শনে তারা দেখতে পান, নাগিন পাহাড়ের কেটে চারদিকে গড়ে উঠছে স্থাপনা। সাইনবোর্ড দেখে প্রথম দফায় ১৬ জনকে শুনানিতে হাজিরের নোটিশ দেওয়া হয়। রোববার তাদের উপস্থিতিতে শুনানি হয়েছে। শুনানির পর পাহাড় কাটার দায়ে শফিউল আলমকে দুই দফায় যথাক্রমে ৩ লাখ ৬০ হাজার ও ১ লাখ ৮০ হাজার, মোজাম্মেল হক জাফরকে ২ লাখ ৪০ হাজার, জাফর আলমকে ১ লাখ ৬০ হাজার, মোহাম্মদ শফিকে ১ লাখ ৪০ হাজার, নুরুল আবছারকে দেড় লাখ এবং মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন, নিলুফার বেগম, আনোয়ার পাশা, বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী মীর আহম্মদ, এমদাদউল্লাহ, মোহাম্মদ মুছা, ফিরোজ আহম্মদ, সাইদুল আলম ইফতি, ফজলুল রহমান ও মোস্তফা হাকিমকে ২ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এদিকে পরিবেশ অধিদফতরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, নগরীর পশ্চিম খুলশীর কৃষ্ণচূড়া আবাসিক এলাকায় ছাড়পত্র ছাড়া বহুতল ভবন নির্মাণ করায় পাঁচজনকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। দণ্ডিতরা হলেন- তাহমিনা আফরোজ চৌধুরী, ইকরামুল বাসার, বোরহান উদ্দিন, তৌফিকুর রহমান এবং মাহবুবুল আলম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।