মারিউপোলে ইউক্রেনীয় সেনাদের আত্মসমর্পণ

দুই মাসের বেশি সময় ধরে মারিউপোলের একটি ইস্পাত কারখানায় অবরুদ্ধ থাকা দুই শতাধিক সৈন্য আত্মসমর্পণ
দুই দলের মধ্যে ঝামেলার জেরে পিকনিক থেকে এক গৃহবধূকে তুলে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়েছে। ভারতের উত্তর ২৪ পরগনার এ ঘটনায় ৬ জনকে আটক করা হয়েছে।
উত্তর ২৪ পরগনায় মিনাখাঁর আমতলা বাজার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সেখানে এক গৃহবধূকে একটি মাছের ভেড়িতে নিয়ে গিয়ে কয়েকজন যুবক এই সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে নতুন বছরের রাতে। পুলিশ জানিয়েছে, ভাঙরের ঘটকপুকুর এবং মিনাখাঁর কুমারজোল থেকে দুইটি দল পিকনিক করতে টাকি গিয়েছিল। সেখানে দুই দলের মধ্যে ঝামেলা হয়। হাতাহাতি হয়। স্থানীয় মানুষদের হস্তক্ষেপে তা সাময়িকভাবে মিটে যায়।
মিনাখাঁর এসডিপিও নির্মল দাস বলেছেন, কুমারজোল গ্রামের সালাম সর্দার, হাবিবুল্লাহ মোল্লা, সরিফুল গাজি, সুরজিৎ মণ্ডল এবং মাড়িবেড়িয়ার রফিকুল ইসলাম মল্লিক ও কাদিরহাটির বাকিবিল্লা তরফদারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, মারধর, ভাঙচুরের অভিযোগ আছে। তাদের ১২ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। ওই নারীর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পিকনিক থেকে ফেরার সময়, দুই দলের বাসচালকের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয়। কুমারজোলের পিকনিক দলের বাসের কাচ ভেঙে দেয়া হয়। কুমারজোলের ছেলেরা মিনাখাঁয় কলকাতা-বাসন্তী হাইওয়েতে দাঁড়িয়েছিল। ভাঙরের পিকনিক দলের বাস সেখানে এলে তারা বাসটি দাঁড় করায়।
তাদের হাতে লোহার রড, বাঁশ ইত্যাদি ছিল। তারা সেটা নিয়ে যাত্রীদের উপর চড়াও হয়। ওই নারী ও একজন পুরুষ ছাড়া বাকি সকলে পালায়। যুবকরা ওই দুইজনকে গাড়িতে তুলে নেয়। তারা যুবককে মারধর করে রাস্তায় নামিয়ে দেয়। ওই নারীকে ভেড়িতে নিয়ে দুইজন ধর্ষণ করে। বাকিরা তাদের উৎসাহ দেয় বলে অভিযোগ।
ওই নারী পরে পুলিশের কাছে গিয়ে অভিযোগ জানান। তারপর পুলিশি তৎপরতা শুরু হয়। ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সূত্র: আনন্দবাজার, জি নিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।