ইউক্রেনের এক-তৃতীয়াংশ সেনার আত্মসমর্পণ

লুহানস্ক পিপলস রিপাবলিকের (এলপিআর) লিসিচানস্কের কাছে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর এক তৃতীয়াংশ সদস্য ইতিমধ্যে আত্মসমর্পণ করেছে।
২০২১ সালে অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশ করেছে ৬ লাখ ৮১ হাজার ২০০ জন অভিবাসন প্রত্যাশী। আগের বছর ২০২০ সালের চেয়ে এই সংখ্যা ১ লাখ ২৩ হাজার ৭০০ জন বেশি।
শতকরা হিসেবে বলা যায়, ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে ইউরোপে বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করা অভিবাসন প্রত্যাশীদের সংখ্যা বেড়েছে ২২ শতাংশ।
এই মহাদেশের ২৭টি দেশের জোট ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পরিসংখ্যান দপ্তর ইউরোস্ট্যাট বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অনুপ্রবেশকারী এই অভিবাসন প্রত্যাশীদের অধিকাংশই সিরিয়া, আলজেরিয়া এবং আফগানিস্তানের নাগরিক। এই অনুপ্রবেশকারীদের ৮৭ শতাংশই পুরুষ এবং তাদের অর্ধেকেরও বেশির বয়স ১৮ থেকে ৩৪ বছরের মধ্যে।
গত বছর অভিবাসন প্রত্যাশীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেড়েছে ফ্রান্সে। ইউরোস্ট্যাটের বিবৃতি অনুযায়ী, ২০২১ সালে ফ্রান্সে অবৈধভাবে প্রবেশ করেছে ২ লাখ ১৫ হাজার ২০০ জন অভিবাসন প্রত্যাশী। শতকরা হিসেবে ২০২০ সালের তুলনায় গত বছর ফ্রান্সে অবৈধ অভিবাসীর সংখ্যা বেড়েছে ১০৭ শতাংশ।
এ তালিকায় ফ্রান্সের পরই যুগ্মভাবে অবস্থান করছে জার্মানি ও হাঙ্গেরি। এ দুটি দেশে ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে অবৈধ অভিবাসীদের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৭০ শতাংশ।
তবে এই অবৈধ অভিবাসীদের একাংশকে বসবাসের অনুমতি দিলেও বেশিরভাগকেই নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ইউরোস্ট্যাটের বিবৃতিতে।
এক্ষেত্রেও এগিয়ে আছে ফ্রান্স। ইউরোস্ট্যাটের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে যত অবৈধ অভিবাসী প্রবেশ করেছে দেশটিতে, তাদের ৩৭ শতাংশকেই নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে দেশটির সরকার। সূত্র: রয়টার্স
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।