এক চার্জে ৫০০ কিলোমিটার চলবে যে ই-কার

যতই দিন যাচ্ছে ততই বাড়ছে বৈদ্যুতিক গাড়ির জনপ্রিয়তাও বাড়ছে। একদিকে জ্বালানি খরচের ঝামেলা যেমন নেই
লাগবে না অভিজ্ঞতা। সিভি ছাড়াই দেয়া হবে চাকরি। এমন সব লোভনীয় চাকরির বিজ্ঞাপনের পরও পাওয়া যাচ্ছে না কর্মী। ভয়াবহ কর্মী সংকটে ভুগছে স্পেন ও পর্তুগালের হোটেল-রেস্তোরাঁ খাত। ফলে গ্রীষ্মের এই ছুটিতে পর্যটকদের সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীরা। অতিরিক্ত কর্মঘণ্টা আর স্বল্প বেতনের কারণেই এ খাতে চাকরি করতে আগ্রহী না বেশিরভাগ মানুষ। খবর রয়টার্সের।
গ্রীষ্মের এই ছুটিতে গোটা স্পেনেই এখন পর্যটকদের এমন ভিড়। শুধু স্পেনই নয় ইউরোপের আরেক দেশ পর্তুগালেও ছুটি কাটাতে ভিড় জমাচ্ছেন বিভিন্ন দেশের ভ্রমণ পিপাসুরা।
মহামারির সংকট কাটিয়ে যখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবেন এ দুই দেশের হোটেল-রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীরা তখন তাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ। কারণ কর্মী সংকট। নানা লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়েও মিলছেন না নতুন লোকবল।
এই খাত সংশ্লিষ্ট কর্মীদের সংগঠনগুলোর দাবি, কর্মঘণ্টা বেশি হলেও পর্যাপ্ত মজুরি দেয়া হচ্ছে না। এছাড়া অনেক হোটেল মালিকই শুধু গ্রীষ্মের এই সময়টাতে চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে থাকে। আর এ কারণেই এই কাজে আগ্রহ নেই অনেকের।
মূলত স্বল্প বেতনের কারণেই এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আর গত কয়েক বছরে অনেক ক্ষেত্রেই আমরা অধিকার হারিয়েছে। বর্তমানে এখানে কাজ বেশি টাকা কম। এটাই প্রধান সমস্যা।
এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, গলদ রয়েছে অর্থনৈতিক কাঠামোতেই। এছাড়া চলমান মূলস্ফীতি ও অতিরিক্ত ট্যাক্সকেও দায়ী করছেন তারা। সংকটের সমাধান না হলে ব্যবসা বন্ধ হওয়ার শঙ্কায় অনেকে।
স্পেনের ক্যাটারিং শিল্পে বর্তমানে সংকট দুই লাখ কর্মীর। পর্তুগালেও এ শিল্প চাঙা রাখতে অন্তত পনেরো হাজার কর্মী দরকার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।