বিশ্বের ধনীতম ২০ জনের তালিকা থেকেও ছিটকে গেলেন আদানি

মাত্র তিনদিনের মধ্যেই আরও বড় পতন। বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তিদের ২০ জনের তালিকা থেকেও ছিটকে গেলেন
ছয় মাসের মধ্যে চীনে গত রোববার সর্বোচ্চ কোভিড আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে, যদিও এর একদিন আগেই দেশটির স্বাস্থ্যকর্মকর্তারা সংক্রমণ প্রতিরোধে কঠোর বিধিনিষেধের সঙ্গে লেগে থাকার কথা বলেছিলেন। এর ফলে দেশটিতে বিনিয়োগকারীরা কোভিড বিধিনিষেধ সহজ হওয়ার যে আশা করছিলেন, তাতে আরও হতাশ হয়ে উঠেছেন তারা।
ন্যাশনাল হেলথ কমিশন বলছে, গত শনিবার চীনে ৪ হাজার ৬১০ জনের কোভিড আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে। এর মধ্যে উপসর্গ রয়েছে ৫৮৮ জনের এবং উপসর্গবিহীন ৪ হাজার ২২ জন। গত ৬ মে পর এটিই এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ শনাক্ত। তার আগের দিন শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৩৭ জন, যেখানে ৬৫৭ জনের উপসর্গ রয়েছে।
দ্য স্টারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট অনুসারে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অত্যন্ত কম হলেও চীন মহামারীতে প্রায় তিন বছর ধরে শূন্য-কোভিড নীতিতে পড়ে আছে। লকডাউন, কোয়ারেন্টাইন, ঘন ঘন কোভিড পরীক্ষা এবং অভ্যন্তরীণ ভ্রমণেও বিধিনিষেধ রয়েছে।
শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হু জিয়াং বলেন, “চীনের কোভিড নিয়ন্ত্রণ পদক্ষেপ ‘সম্পূর্ণ সঠিক, পাশাপাশি সবচেয়ে লাভজনক ও কার্যকর’। আমাদের উচিত মানুষ ও জীবনকে প্রথমে অগ্রাধিকার দেওয়া এবং বাইরে থেকে আমদানি রোধের বৃহত্তর কৌশল মেনে চলা।”
কোভিড নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির শিথিলতার গুজবে গত সপ্তাহে চীনে স্টক বেড়েছে এবং গণমাধ্যমগুলোও বলেছে, এই নীতিতে কিছু পরিবর্তন শিগগিরই আসতে পারে। তবে অনেক বিশ্লেষক বলছেন, মার্চে চীনের বার্ষিক পার্লামেন্ট অধিবেশনের আগে তাৎপর্যপূর্ণ কোনো শিথিলতার সম্ভাবনা তারা দেখছেন না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।