দেশের জন্যই ভারত জোড়ো যাত্রা

আট বছর অতিক্রান্ত, জম্মু ও কাশ্মীরের নির্বাচন নিয়ে সরকার উদাসীন, ভারত জোড়ো যাত্রা থেকে কেন্দ্রের
সবুজ দৃশ্য বেষ্টিত ইরানের মাজানদারান প্রদেশের রেল ঐতিহ্য। জাতিসংঘের শিক্ষা বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কো মনোনীত ট্রান্স-ইরানীয় রেলওয়ের অংশ এটি। স্থানটি বর্তমানে দেশী-বিদেশী দর্শনার্থীদের কাছে একটি দুর্দান্ত পর্যটন গন্তব্য।
এখানে রয়েছে ৩৮২ কিলোমিটার দীর্ঘ ঐতিহাসিক রেল রুট, রয়েছে অনেক আর্চ ব্রিজ, টানেল এবং ওভারপাস। রেল লাইনটি পুরানো-বর্ধিত বন, পর্বত এবং উর্বর সমভূমির মধ্য দিয়ে গেছে।
উত্তর উপকূলীয় শহরের মধ্য দিয়ে এই রুট দিয়ে রেল ভ্রমণে ইরানের কাস্পিয়ান সাগর এবং আলবোর্জের সবুজ শৃঙ্গের দৃশ্য উপভোগ করা যায়। পাশাপাশি প্রাচীন গ্রাম এবং তাদের অতিথিপরায়ণ মানুষদের সাথে সময় কাটানো যায়।
গত কয়েক বছর ধরে, বিশেষ ট্যুরিজম ট্রেনের মাধ্যমে রেল অ্যাডভেঞ্চারের জন্য দর্শনীয় ট্রেন যাত্রা চালু করা হয়েছে।
ট্রান্স-ইরানীয় রেলওয়ে উত্তর-পূর্বে কাস্পিয়ান সাগরকে দক্ষিণ-পশ্চিমে পারস্য উপসাগরের সাথে সংযুক্ত করে এবং দুটি পর্বতশ্রেণী, নদী, মালভূমি, বন, সমভূমি এবং চারটি ভিন্ন জলবায়ু অঞ্চল অতিক্রম করে গেছে রেল পথটি।
ঐতিহাসিক রেলরুটির নির্মাণ কাজ ১৯২৭ সালে শুরু হয় এবং ১৯৩৮ সালে সম্পন্ন হয়। ইরান সরকার এবং বিভিন্ন দেশের ৪৩টি কোম্পানির সফল সহযোগিতায় ১ হাজার ৩৯৪ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথটির ডিজাইন ও নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হয়। সূত্র: তেহরান টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।