পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ট্রাইব্যুনালের দেয়া ফাঁসির রায়ের বিরুদ্ধে জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর আপীলের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনা শেষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, আমি আশা করি, এই মামলায় তার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ-াদেশ বহাল রাখা হবে। গতকাল বুধবার মীর কাসেমের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত যুক্তি উপস্থাপন শেষে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা এ কথা বলেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল সাংবাদিকদের বলেন, ১৯৭১ সালে ডালিম হোটেলে নিহত জসিম, টুন্টু সেন ও রঞ্জিত দাসকে হত্যা করে কর্ণফুলী নদীতে ফেলে দেওয়ার অপরাধে আদালত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীকে মৃত্যুদ-াদেশ দিয়ে যে রায় দিয়েছেন, তা বহাল রাখার জন্য আর্জি করেছি। তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্য সমাপ্ত করেছি। দুটি অভিযোগে মীর কাসেম আলীকে ফাঁসি দেয়া হয়েছিল। এটা সঠিক ছিল। একাত্তর সালে জসিম, টুন্টু সেন ও রঞ্জিত দাসকে হত্যা করে কর্ণফুলী নদীতে ফেলে দেওয়ার হয়েছিল। ডালিম হোটেলে নির্যাতনের কথা অস্বীকার করেনি আসামিপক্ষ। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আরো বলেন, সাক্ষীতে কাসেম আলীর বোন উল্টো বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, মীর কাসেম আলী কুমিল্লায় ছিলেন। এখানে ঘটনাস্থলে তার না থাকা নিয়ে নানা রকম বক্তব্য দেখা যাচ্ছে। সব মিলিয়ে হত্যার দায় মীর কাসেম আলী এড়াতে পারে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।