জিনিসপত্রের দাম বাড়ার কারণে কেউ মারা যায়নি

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, বাংলাদেশকে গোলামি থেকে মুক্ত করে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত করেছে আওয়ামী
স্টাফ রিপোর্টার : স্ত্রী আর তিন সন্তানকে নিয়ে মোটামুটি চলছিল লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার পশ্চিম কেরোয়া মুন্সিয়ালা বাড়ির অটোরিকশা চালক মো. ওছমানের সংসার। একটু টানাটানি থাকলেও সুখের যেন কমতি ছিল না। বড় মেয়েটি এবার এসএসসি পরীক্ষাও দিয়েছে। কিন্তু হঠাৎ যেনো সেই সুখের আকাশে কালো মেঘ জমাট বেঁধেছে। একমাত্র ছেলে জিহাদ হোসেনের জন্মগত হৃদরোগ ধরা পড়েছে। তা বুঝতে না বুঝতে স্ত্রী ঝুমা আক্তার কখন যে ব্রেস্ট টিউমারে আক্রান্ত হয়েছেন তা টের পায়নি কেউ। আর নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা গেল টিউমারটি আর টিউমারে নেই, সেটি ক্যান্সারে রূপ নিয়েছে। তিনি এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১০৯ নং ওয়ার্ডে ডা. সালমা আক্তারের তত্ত্ববধানে চিকিৎসাধীন। স্ত্রী-পুত্রের চিকিৎসায় ইতিমধ্যেই সহায় সম্বল হারিয়েছেন ওছমান। স্ত্রী আর ছেলের ছটফট আর কান্নাকাটি কোনোভাবেই সহ্য করতে পারছে না দরিদ্র এ অটো চালক। সামনে এখন শুধুই অন্ধকার। টাকার অভাবে স্ত্রী সন্তানের মৃত্যুর প্রহর গুনছেন তিনি। এ অবস্থায় সমাজের বিত্তবানদেও দিকে তাকিয়ে আছে ছোট্ট এ পরিবারটি। সুহৃদদের একটুখানি সাহায্যের হাত আবারো ফিরিয়ে দিতে পারে ওছমান-ঝুমার সুখের দিনগুলো। সাহায্য পাঠাবার ঠিকানা: মো. ওছমান, একাউন্ট নং ৩৯১৫১, ইসলামী ব্যাংক লি:, ল²ীপুর শাখা। বিকাশ পারসোনাল নং- ০১৭৩৫৭৮৬৭৮৭।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।