Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

তাপদাহে পুড়ছে দেশ

প্রকাশের সময় : ২৪ মে, ২০১৭, ১২:০০ এএম | আপডেট : ১২:০৮ এএম, ২৪ মে, ২০১৭

ফারুক হোসাইন ও হাসান সোহেল : প্রচন্ড ভ্যাপসা গরম ও তাপদাহে পুড়ছে সারাদেশ। সূর্যের প্রচন্ড তাপ ও গরমে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে কর্মজীবী মানুষ। সঙ্গে প্রাণীকূলও একটু পানি আর ছায়ার জন্য হাসফাঁস করছে। সকলেরই ত্রাহি অবস্থা। ঘরে বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই। এমনিতেই গরম তারপর বিদ্যুতের ঘন ঘন লোডশেডিং। হিটস্ট্রোকের বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। এদিকে আগামী ৩ থেকে ৪ দিন একই অবস্থা থাকবে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃষ্টি না হলে রাজধানীসহ দেশের তাপমাত্রা আরো বাড়বে শঙ্কা আবহাওয়াবিদদের। ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৭ ও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে। কয়েকটি জেলা ছাড়া রোদে খা খা করছে দেশ।
দিনের প্রথমভাগে মানুষ কাজ শুরু করলেও তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তৎপরতা কমিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। অতি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে তেমন একটা বাইরে বের হচ্ছেন না। ফলে রাস্তাঘাটে মানুষ চলাচলে গেছে কমে। দিনের সূর্যের তাপ রাতে না থাকলেও সূর্যতাপের রেশ থাকছে মধ্যরাত পর্যন্ত। এই গরমে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধদের। প্রচন্ড গরমের সাথে যোগ হয়েছে লোডশেডিং, পানি সংকট। অধিক তাপমাত্রা আর ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। গরমে বিভিন্ন হাসপাতাল এবং ক্লিনিকের রোগীদের অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বাড়ছে ডায়রিয়া, কলেরা, জন্ডিস এর মত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। গত তিন দিনেই রাজধানীর ডায়রিয়া চিকিৎসা কেন্দ্র আইসিডিডিআরবিতে রোগীর সংখ্যা দেড় হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এছাড়া চিকুনগুনিয়া, হাপানি, সর্দি, জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। হিটস্ট্রোকের বিষয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। এদিকে আগামী ৩ থেকে ৪ দিন একই অবস্থা থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বৃষ্টি না হলে রাজধানীসহ দেশের তাপমাত্রা আরো বাড়বে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। চলতি মাসে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছার পূর্বাভাস দিয়ে রেখেছে আবহাওয়া অফিস।
আর্দ্রতার দাপটেই গত তিন দিন বেড়েই চলেছে অস্বস্তির মাত্রা। সকাল থেকেই তাপ ছড়াতে শুরু করছে সূর্য। মাটি থেকে তাপ ঠিকরে বেরোচ্ছে। মানুষ ঘামছেও কুলকুলিয়ে। কিন্তু সেই ঘাম শুকোতে পারছে না, উল্টে গায়ে জমে থাকছে। জমা ঘামের চাপে শরীরের ভেতরের তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে, বাড়ছে শ্বাস-প্রশ্বাসের হারও। এর পেছনের কারণ হিসেবে আবহাওয়াবিদরা বলছেন, মধ্যভারত থেকে ধেয়ে আসছে গরম বাতাস। এখানে বায়ুমন্ডেলের নিচের স্তরে অবস্থান করছে ঘূর্ণাবর্ত। ঘূর্ণাবর্তের টানে সমুদ্র থেকে ঢুকছে জলীয়বাষ্প। সকাল সাড়ে আটটার পরই পাল্টে যাচ্ছে আবহাওয়ার চিত্র। দুপুর গড়াতেই একটুখানি ছায়ার খোঁজে সকলেই। স্বস্তি খুঁজতে ভিড় বাড়ছে ঠান্ডা পানীয়ের দোকানে। প্রচন্ড গরমে মানুষ ঘর ছেড়ে বাইরে বের হতে পারছে না। ঘরে বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই। শুধু মানুষই নয়। সকল জীবের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। প্রখর রোদ যেন আগুনের ফুলকা হয়ে বিধছে মানুষের শরীরে। প্রচন্ড রোদ ও গরমের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়ছেন রাজধানীসহ সরাদেশের শ্রমজীবী মানুষ। ব্যহত হচ্ছে অফিস আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাজকর্ম। ছাত্র ছাত্রীদের লেখা পড়ায় বিঘœ ঘটছে। তাপদাহে রাজধানীর বাস যাত্রীদের জীবন হয়ে উঠেছে দুবির্ষহ। অনেক যাত্রী যানজটে আটকা পড়ে তীব্র তাপদাহে অসুস্থ্য হয়ে পড়ছে। শিশু থেকে বৃদ্ধ গরমে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। রাস্তাঘাটে চলতে গিয়ে গরমের কারণে কোন উপায় না পেয়ে পথচারীরা পান করছেন নানা ধরনের পানি, জুস, শরবত।
সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহ অঞ্চল ছাড়া বৃষ্টিশূন্য হয়ে পড়েছে দেশ। অন্যান্য বিভাগীয় শহরে কোনো বৃষ্টি নেই। রাজধানী ঢাকায় সর্বশেষ ১৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল ১৮ মে। এরপর থেকে মৃদু তাপপ্রবাহ বইছে এই অঞ্চলে। তাপপ্রবাহের মাত্রা খুলনা ও যশোর অঞ্চলে আরও বেশি। গতকাল দেশের এই দুই জেলায় সবচেয়ে বেশি ছিল গরম।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, গতকাল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোরে ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া রাজধানী ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি, চট্টগ্রামে ৩৫ দশমিক ২, রাজশাহীতে ৩৭ দশমিক ২, রংপুরে ৩৩ দশমিক ৭, সিলেটে ৩৪ দশমিক ২, বরিশালে ৩৬ দশমিক ৬ এবং খুলনায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অফিসের সহকারি আবহাওয়াবিদ মোঃ শাহিনুল ইসলাম বলেন, দেশজুড়ে তাপ প্রবাহ চলছে। এটি আরও ৩ থেকে ৪ দিন চলবে। প্রচন্ড গরমের কারণ কি জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রথমত বৃষ্টি হচ্ছে না এজন্য গরমটা বেশি অনুভূত হচ্ছে। অন্যদিকে সূর্য খাড়াভাবে আলো দিচ্ছে। মার্চ, এপ্রিল ও মে এই তিন মাসে বাংলাদেশ সাধারণত তাপমাত্রা একটু বেশি থাকে বলেও তিনি জানান। তবে এই মাসের শেষের দিকে অর্থ্যাৎ রমজানের শুরুতে সারাদেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে বলে জানান শাহিনুল ইসলাম।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আরেক আবহাওয়াবিদ রাশেদুজ্জামান বলেন, এই সময় দক্ষিণ দিক থেকে আসা বাতাসে প্রচুর জলীয়বাষ্প থাকে। শরীরে তাই প্রচুর ঘাম হয়। বৃষ্টির বিরতি পড়লে তাপমাত্রা বেড়ে যায়। তা ছাড়া এ সময় দিনের ব্যাপ্তিও দীর্ঘ। সূর্যের প্রখরতা বেশি থাকে। এসব কারণে গরমে অস্বস্তিবোধ বেড়ে যায়।
আবহাওয়া অধিদফতর জানায়, মে মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এ মাসে বঙ্গোপসাগরে ১ টি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হতে পারে। দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে ২ থেকে ৩ দিন বজ্রসহ মাঝারি থেকে তীব্র কালবৈশাখী বা বজ্রঝড় ও দেশের অন্যত্র ৩ থেকে ৪ দিন হালকা থেকে মাঝারি কালবৈশাখী বজ্রঝড় হতে পারে। এই মাসে দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ১ থেকে ২ টি তীব্র দাবদাহ এবং অন্যত্র ২ থেকে ৩ টি মৃদু থেকে মাঝারি দাবদাহ বয়ে যেতে পারে।
বাড়ছে ডায়রিয়া রোগী: প্রচন্ড গরমে প্রতিদিনই বাড়ছে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগীর সংখ্যা। রাজধানীর ডায়ারিয়া চিকিৎসা কেন্দ্রে আইসিডিডিআরবিতে গত তিন দিনেই দেড় হাজারেরও বেশি রোগী ভর্তি হয়েছে। আইসিডিডিআরবি’র ডাটা সেন্টারের কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার জানান, গত রোববার হাসপাতালটিতে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছে ৫৩২ জন, সোমবার ৫৫২ জন এবং গতকাল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৪২০ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। দিনের শেষ ভাগে আরও রোগীর সংখ্যা বাড়ছিল বলে তিনি জানান।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালেও বাড়ছে গরমজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। তীব্র গরমে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও স্ট্রোকসহ বিভিন্ন রোগে শিশু এবং বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। বাড়তি রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন ঢামেক চিকিৎসকরা। ঢাকা মেডিকেলের টিকিট কাউন্টারের ইনচার্জ তরিকুল ইসলাম জানান, গত চার-পাঁচ মাসে প্রতিদিন গড়ে ১১শ’ থেকে ১২শ’ রোগী আসত। কিন্তু চলমান তীব্র দাবদাহে কয়েকদিন ধরে এ সংখ্যা গড়ে ১৫শ’ তে গিয়ে ঠেকেছে।
আইসিডিডিআরবি হাসপাতালের ডায়রিয়াল ডিজিজ ইউনিটের প্রধান ডা. আজহারুল ইসলাম খান বলেন, দেশে বর্তমানে ডায়রিয়ার পিক মওসুম (বছরে দুই বার মার্চ-এপ্রিল-মে ও আগস্ট-সেপ্টেম্বরকে ডায়রিয়ার পিক সিজন ধরা হয়) চলছে। তিনি জানান, হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা বাড়ছেই। অন্যান্যবারের মতো এবারো যাত্রাবাড়ী, তেজগাঁও ও বাড্ডা এলাকা থেকে বেশি রোগী আসছে। বিশেষ কোনো কারণে ওই সব এলাকা থেকে বেশি সংখ্যক রোগী আসছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওই সব এলাকা ঘনবসতিপূর্ণ। বিপুল সংখ্যক নিম্ন আয়ের লোক এসব এলাকায় বসবাস করে। ডায়রিয়া পানিবাহিত রোগ এবং মূলত বিশুদ্ধ পানির সংকটের কারণেই ওই সব মানুষ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন। এছাড়া অতিরিক্ত গরমের কারণে খাবারে দ্রæত পচন ধরছে। সেই খাবার খেয়েও অনেকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন। গরমে অতিষ্ঠ মানুষ রাস্তাঘাট ও ফুটপাতে অস্বাস্থ্যকর শরবত পান করেও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বলে মন্তব্য করেন। নিরাপদে থাকার পরামর্শ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, বেশি করে বিশুদ্ধ পানি পান করতে হবে। খোলা বা বাসি খাবার খাওয়া যাবে না। রাস্তা বা ফুটপাতের শরবত ও এ ধরনের পানীয় পান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সবার ঘরে খাবার স্যালাইন ও বিশুদ্ধ পানি রাখতে হবে। তবে রোগী বাড়লেও এখনো ডায়রিয়া জনিত কারণে কোন রোগীর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি বলে উল্লেখ করেন তিনি।
ডা. আজহারুল ইসলাম খান বলেন, ডায়রিয়া হলে শরীর থেকে পানি চলে যায় এবং গরমের কারণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই যত দ্রæত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। তবে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা গেলে শুধু ডায়রিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব। বারবার পাতলা পায়খানা হলে সঙ্গে সঙ্গে খাবার স্যালাইন খাওয়া শুরু করতে হবে। একই সঙ্গে তিনি বর্তমান সময়ে স্কুলগামী শিশুদের বাড়তি পরিচর্যা নিতে বাবা-মাকে অনুরোধ করেন। তাপমাত্রা আরো চড়া : ঢাকায়ও ৩৭ ডিগ্রিতে : স্বস্তির বৃষ্টি সপ্তাহ পর   
চট্টগ্রাম ব্যুরো : জ্যৈষ্ঠের কড়া সূর্যের তেজ তাপমাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। অসহনীয় তাপপ্রবাহে কাহিল মানুষ। গতকাল (মঙ্গলবার) ঢাকায় তাপমাত্রার পারদ উঠে যায় সর্বোচ্চ ৩৭ ও সর্বনি¤œ ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। গত সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ফের যশোরে ৩৭.৮ ডিগ্রি সে.। আবহাওয়া বিভাগ জানায়, ভারতের বিহারকেন্দ্রিক লঘুচাপের একটি বর্ধিতাংশের (ট্রাফ) বলয়ের প্রভাবে গরমের মাত্রা বেড়েই চলেছে। বিশুষ্ক আবহাওয়ায় বৃষ্টির আবহ রোধ হচ্ছে।     
আজ (বুধবার) সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানা গেছে, রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও রাজশাহী বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
রাজশাহী, পাবনা, চাঁদপুর ও নোয়াখালী অঞ্চলসহ ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য কোন পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই। এর পরবর্তী ৫ দিনে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: তাপদাহ

১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২
১৬ জুলাই, ২০২২
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ