Inqilab Logo

বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৪ বৈশাখ ১৪৩১, ০৭ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

মিতু হত্যা অস্ত্র মামলায় আরও ২ জনের সাক্ষ্য

| প্রকাশের সময় : ২১ জুলাই, ২০১৭, ১২:০০ এএম

চট্টগ্রাম ব্যুরো : সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যার ঘটনায় দায়ের করা অস্ত্র মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য নিয়েছে আদালত। চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ মো. শাহে নূরের আদালতে গতকাল (বৃহস্পতিবার) সাক্ষ্য দেন গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মোস্তাক আহমদ ও পথচারী জাফর আহমেদ। এ দুই সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের পাশাপাশি জেরাও সম্পন্ন হয়।
আইনজীবী মহানগর পিপি ফখরুদ্দিন চৌধুরী বলেন, এই মামলার আসামি এহতেশামুল হক ভোলার দেখানো মতে অপর আসামি মনিরের বাসা থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়। বিচারক আগামী ২২ আগস্ট মামলায় পরবর্তী শুনানির দিন নির্ধারণ করেছেন বলে পিপি ফখরুদ্দিন।
এর আগে গত ২৭ মার্চ চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার তদন্তকারী কর্মকর্তা এডিসি কামরুজ্জামানের সাক্ষ্য ও জেরা শেষ হয়েছিল। গত বছরের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রামের ওআর নিজাম রোডে সন্তানের সামনে গুলি চালিয়ে ও কুপিয়ে মিতুকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় ২৮ জুন ‘হত্যাকান্ডে ব্যবহার করা দুটি অস্ত্র’ ও বেশ কয়েকটি গুলিসহ এহতেশামুল হক ভোলা ও মনির হোসেন নামে দুইজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে বাকলিয়া থানায় তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে ওই মামলা করা হয়। এ ঘটনায় গত ২৮ জুলাই ভোলা ও মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন অস্ত্র মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মহিম উদ্দিন। গত বছরের ২২ নভেম্বর অস্ত্র মামলায় দুইজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে ১৮ জানুয়ারি থেকে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছিল আদালত।
মায়ের বুক থেকে শিশু চুরি !
চট্টগ্রাম ব্যুরো : দুইমাস বয়সী শিশুপুত্রকে বুকে নিয়ে ঘুমিয়ে ছিলেন মা। ঘুম থেকে উঠে দেখেন শিশুটি নেই। পরে সড়কের পাশে থাকা সিসিটিভির ফুটেজে দেখা গেল শিশুটিকে বুকে নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে এক মহিলা। শিশু চুরির এ ঘটনাটি ঘটেছে নগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার কুঞ্জছায়া আবাসিক এলাকায় গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিকেল ৩টায়। শিশুটির পিতা ফজলুর রহমান পেশায় গাড়ি চালক। পরিবার নিয়ে কুঞ্জছায়া আবাসিক এলাকার ৪ নম্বর রোডের ইউসুফ কলোনির ফজলুর রহমানের বাড়িতে ভাড়া থাকেন তিনি। তার স্ত্রী দুপুরে খাওয়ার পর শিশুপুত্র শরিফকে নিয়ে বিছানায় ঘুমিয়ে পড়েন। ঘুম থেকে উঠে দেখেন শিশুটি নেই। এ সময় শিশুর পিতা বাসায় ছিলেন না। বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন বলেন, শিশুটির বাবা ফজলুর রহমান থানায় এসে শিশু চুরির অভিযোগ করেছেন। শিশুটিকে উদ্ধারে তাৎক্ষণিক অভিযানে নেমেছে পুলিশ। থানার বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চলছে। ওসি মহসিন জানান, কুঞ্জছায়া আবাসিক এলাকার ভিডিও ফুটেজ থেকে দেখা গেছে সেলোয়ার কামিজ পড়া এক মহিলা এক শিশুকে কোলে করে নিয়ে যাচ্ছে। ওই মহিলাকে ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে। শিশুপুত্রকে হারিয়ে ফজলুর রহমান দম্পতি এখন পাগলপ্রায়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: হত্যা

৪ নভেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ