পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য দুটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে সচল করার উপর জোর দিয়েছেন প্রসিকিউশনের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক সানাউল হক। গতকাল রাজধানীর ধানমন্ডির কার্যালয়ে মঙ্গলবার খুলনার আট জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বিচার দ্রুত হওয়াটাই বিচারপ্রার্থীদের দাবি। এ দাবির কারণেই দুটি ট্রাইব্যুনাল করা হয়েছিল। এখন মামলার যে জট বৃদ্ধি হচ্ছে, সে বিষয়ে আমাদের মতামত হলো, আবার দুটো ট্রাইব্যুনাল সক্রিয় করা হোক। মামলার বিচারকাজ দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করা হোক- এটাই সবার চাওয়া।
সানাউল বলেন, ট্রাইব্যুনালে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ না হওয়া ট্রাইব্যুনালের কাজ ব্যহত হচ্ছে। বিভিন্ন স্তরে মামলা আটকে আছে। যে কথাটি আমি আগে অনেকবার বলেছি, সাক্ষীদের বয়স হয়েছে, তাদের আনা-নেয়াও খুব কঠিন। ডাশ যে মুহূর্তে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান ইন্তেকাল করেন, সে সময় ১০ জনেরও বেশি সাক্ষীকে ঢাকায় আনা হয়েছিল, তাদের আশ্বাস দিয়ে রেখেছিলাম যে, চালু হলেই সাক্ষ্য দেবেন। কিন্তু তাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে। ট্রাব্যুনালে এখন একটি মামলার রায় অপেক্ষমাণ রয়েছে, বিচারাধীন আছে ১৮টি মামলা। মোট ছয়টি মামলা প্রসিকিউশনে জমা পড়ে আছে বলে জানান তদন্ত সংস্থার এই কর্মকর্তা। যদি দুটি ট্রাইব্যুনাল করে দ্রুত গতিতে মামলাগুলো সম্পন্ন করা হয়, তাহেল যে বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে আমরা উঠে এসেছি সেটা অব্যাহত থাকবে। চারটি অভিযোগ এনে খুলনার বটিয়াঘাটা ও দাকোপের ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ চূড়ান্ত করেছে তদন্ত সংস্থা। আন্তর্জাতিক অপরাধ সংস্থার ৫৩তম এই মামলার তদন্ত শুরু হয় ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর; তদন্ত কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন। এই মামলার মামলায় মোট ৪১ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।